ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণার পর থেকে প্রশ্ন উঠেছে ভারতের কোহিনুর নিয়ে

1 min read

আবার বদল হলো ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই পদত্যাগ দেওয়ার কারণে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী হলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক। ব্রিটেনের কনিষ্ঠতম প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন তিনি। কনজারভেটিভ পার্টির সদস্য ৪২ বছরের ঋষি ব্রিটেনের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীও। আজ ২৮ অক্টোবর শপথ গ্রহণ করবেন তিনি। ইনফোসিসের প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তির মেয়ে অক্ষতা মূর্তিকে বিয়ে করেছেন ঋষি। সেই সূত্রে তিনি ব্রিটেনের জামাই।

প্রায় ২০০ বছর ভারত শাসন করেছে ব্রিটেন। এবার সেই দেশের মাথায় বসতে চলেছেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে চর্চায় উঠে এসেছে ব্রিটেন থেকে ভারতে কোহিনুর ফিরিয়ে আনার প্রসঙ্গটি। বহুদিন ধরেই দিল্লি এই দুর্মূল্য হিরেটি দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে নতুন করে তৎপরতা বাড়িয়েছে। বেশ কয়েকবার এ বিষয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে কথা হয়েছে ভারতের। তবে কি সুনক ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় সেই বিষয়টি এবার অনেকটা গতি পাবে? সেদিকে চোখ থাকবে ভারতের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলের।

সুনকের কাজটা সহজ করে দিয়েছিলেন ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। কারণ শেষ মুহূর্তে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার সিদ্ধান্ত নেন বরিস। তার আগে দেশের অর্থনীতির উন্নতি করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন ঋষি। তখনই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূতের বসা একপ্রকার নিশ্চিত বলেই মনে করা হচ্ছিল। আজ পর্যন্ত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কোনও অ-শ্বেতাঙ্গকে দেখা যায়নি। সেই জায়গা থেকে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন সুনক।

You May Also Like