কর্মজীবনে প্রবেশের দিশা দেখাচ্ছে মাসাই স্কুল

1 min read

এদেশে সামাজিক অবস্থান ও আর্থিক বাধা সাধারন মানুষের শিক্ষাগ্রহণের পথে স্বাভাবিক বাধা হিসেবে উপস্থিত হয়। এই অবস্থার পরিবর্তনের প্রয়াসে মাসাই স্কুল চালু করেছে ইনকাম শেয়ারিং এগ্রিমেন্ট (আইএসএ) বা ‘স্টাডি নাও, পে লেটার’ মডেল। মাসাই স্কুল-এর সিইও ও কো-ফাউন্ডার, প্রতীক শুক্লা জানান, একটি জব-রেডি ওয়ার্কফোর্স গড়ার জন্য সঠিক দক্ষতা থাকা খুবই প্রয়োজন। প্রযুক্তির পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কর্মপ্রাথীদের উচিত তাদের দক্ষতার ভিত এমন মজবুত করা যাতে তা ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা মেটাতে পারে। মাসাই স্কুলে তারা লক্ষ্য রাখেন যাতে কর্মে নিযুক্ত হওয়ার জন্য প্রস্তুত পেশাদার হিসেবে সঠিক দক্ষতা ও সার্বিক উন্নয়নের অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য কর্মপ্রার্থীরা তাদের পেশাগত পোর্টফোলিও ঠিক ও উন্নত করতে পারেন। মাসাই স্কুলের প্রোগ্রামগুলির লক্ষ্য হল কর্মপ্রার্থীদের ক্ষমতায়িত করা, যাতে তারা লক্ষ্যপূরণের সাফল্য পেতে পারেন।

২০১৯ সালের জুন মাসে ব্যাঙ্গালোরে মাসাই স্কুলের যাত্রা শুরু হয়েছিল। পাটনাতেও তার একটি শাখা রয়েছে। তার লক্ষ্য, আগামী মাসগুলিতে ১০০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীকে স্নাতক করা। মাসাই স্কুলের ৬-৮ মাসব্যাপী দীর্ঘ ইন্টেন্সিভ কোডিং প্রোগ্রামসে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে টেক স্কিলস ছাড়াও সফট স্কিলস ও অ্যানালিটিক্যাল থিঙ্কিং ট্রেনিং। বর্তমানে, তাদের কোর্সসমূহে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, ফুল-স্ট্যাক ডেভেলপমেন্ট ও ব্যাকএন্ড ডেভেলপমেন্ট। অদূর ভবিষ্যতে ফ্রন্টএন্ড ডেভেলপমেন্ট, ডেটা সায়েন্স, ইউজার এক্সপিরিয়েন্স ডিজাইন (ইউএক্স), ফ্রন্টএন্ড অ্যান্ড ইউআই ডেভেলপমেন্ট, প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট ও আরও অনেক প্রোগ্রাম চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে মাসাই স্কুলের।

You May Also Like