বিশ্ব জরুরি দিবসে ব্রাইট অ্যাকাডেমিতে মেডিকার উদ্যোগে জীবন রক্ষাকারী প্রশিক্ষণ

বিশ্ব জরুরি দিবস উপলক্ষে, মেডিকা নর্থ বেঙ্গল ক্লিনিক (যা মণিপাল হসপিটালস নেটওয়ার্কের একটি অংশ) একটি বেসিক লাইফ সাপোর্ট (বিএলএস) প্রশিক্ষণ সেশনের আয়োজন করে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে জীবন রক্ষাকারী প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই প্রশিক্ষণ সেশনটি অনুষ্ঠিত হয় শিলিগুড়ির পাঞ্জাবীপাড়ায় অবস্থিত ব্রাইট অ্যাকাডেমিতে, যেখানে ৪৫ জন শিক্ষক ও অভিভাবক সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং জরুরি পরিস্থিতিতে কীভাবে দ্রুত ও কার্যকরভাবে সাড়া দিতে হয়, তা শেখেন। এই প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন ডা. সমিত পারুয়া, কনসালট্যান্ট – ক্রিটিক্যাল কেয়ার, মেডিকা নর্থ বেঙ্গল ক্লিনিক (মণিপাল হসপিটালস নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত)। তিনি সিপিআর এবং শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা সামাল দেওয়ার বাস্তবভিত্তিক কৌশল প্রদর্শন করেন, এবং মেডিকেল ইমার্জেন্সিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়ার গুরুত্ব বোঝান।

ভারতে, প্রতি দুইজন হার্ট অ্যাটাক রোগীর মধ্যে একজন লক্ষণ শুরু হওয়ার ৪০০ মিনিট পর হাসপাতালে পৌঁছান। এটি আদর্শ ৩০ মিনিটের সময়সীমার প্রায় ১৩ গুণ বেশি। চিকিৎসকরা বলেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ১৮ মিনিট পেরিয়ে গেলে চিকিৎসার অভাবে শরীরে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি হতে পারে রক্ত চলাচলের ঘাটতির কারণে। এই পরিসংখ্যান BLS প্রশিক্ষণের গুরুত্বকে স্পষ্ট করে তোলে। বিএলএস প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে ডা. সমিত পারুয়া বলেন, “বিএলএস মডিউল সাধারণ মানুষকে জীবন রক্ষাকারী গুরুত্বপূর্ণ কৌশল, যেমন কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর), শেখায়। এটি রোগীর অবস্থা খারাপ হওয়ার আগেই প্রাথমিক সহায়তা প্রদান করে। যদিও BLS প্রশিক্ষণ পেশাদার চিকিৎসার বিকল্প নয়, এটি জরুরি অবস্থায় এক সেতুবন্ধনের কাজ করে। শিক্ষক ও অভিভাবকদের এই জ্ঞান থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, কারণ শিশুর জীবনে প্রাথমিক সাড়া যারা দেন, তারা-ই। সময়মতো হস্তক্ষেপ জীবন বাঁচাতে পারে।”

এই উদ্যোগের মাধ্যমে মেডিকার মূল লক্ষ্য হলো বাস্তবভিত্তিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতন ও প্রতিক্রিয়াশীল সমাজ গড়ে তোলা এবং জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় সাধারণ মানুষকে প্রস্তুত করা। বিশ্ব জরুরি দিবস উপলক্ষে, মেডিকা নর্থ বেঙ্গল ক্লিনিক (যা মণিপাল হসপিটালস নেটওয়ার্কের একটি অংশ) একটি বেসিক লাইফ সাপোর্ট (বিএলএস) প্রশিক্ষণ সেশনের আয়োজন করে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে জীবন রক্ষাকারী প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই প্রশিক্ষণ সেশনটি অনুষ্ঠিত হয় শিলিগুড়ির পাঞ্জাবীপাড়ায় অবস্থিত ব্রাইট অ্যাকাডেমিতে, যেখানে ৪৫ জন শিক্ষক ও অভিভাবক সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং জরুরি পরিস্থিতিতে কীভাবে দ্রুত ও কার্যকরভাবে সাড়া দিতে হয়, তা শেখেন। এই প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন ডা. সমিত পারুয়া, কনসালট্যান্ট – ক্রিটিক্যাল কেয়ার, মেডিকা নর্থ বেঙ্গল ক্লিনিক (মণিপাল হসপিটালস নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত)। তিনি সিপিআর এবং শ্বাসনালী বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা সামাল দেওয়ার বাস্তবভিত্তিক কৌশল প্রদর্শন করেন, এবং মেডিকেল ইমার্জেন্সিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়ার গুরুত্ব বোঝান।

ভারতে, প্রতি দুইজন হার্ট অ্যাটাক রোগীর মধ্যে একজন লক্ষণ শুরু হওয়ার ৪০০ মিনিট পর হাসপাতালে পৌঁছান। এটি আদর্শ ৩০ মিনিটের সময়সীমার প্রায় ১৩ গুণ বেশি। চিকিৎসকরা বলেন, কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ১৮ মিনিট পেরিয়ে গেলে চিকিৎসার অভাবে শরীরে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি হতে পারে রক্ত চলাচলের ঘাটতির কারণে। এই পরিসংখ্যান BLS প্রশিক্ষণের গুরুত্বকে স্পষ্ট করে তোলে।  বিএলএস প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে ডা. সমিত পারুয়া বলেন, “বিএলএস মডিউল সাধারণ মানুষকে জীবন রক্ষাকারী গুরুত্বপূর্ণ কৌশল, যেমন কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর), শেখায়। এটি রোগীর অবস্থা খারাপ হওয়ার আগেই প্রাথমিক সহায়তা প্রদান করে। যদিও BLS প্রশিক্ষণ পেশাদার চিকিৎসার বিকল্প নয়, এটি জরুরি অবস্থায় এক সেতুবন্ধনের কাজ করে। শিক্ষক ও অভিভাবকদের এই জ্ঞান থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, কারণ শিশুর জীবনে প্রাথমিক সাড়া যারা দেন, তারা-ই। সময়মতো হস্তক্ষেপ জীবন বাঁচাতে পারে।”