লক্ষ্য এখন একটাই, আগামী নির্বাচন। চারিদিকে ভোটার দামামা বেজে গিয়েছে৷ তৎপরতা তুঙ্গে৷ এরই মাঝে সরকারের অন্যতম একটি প্রকল্প স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে একটি বিশেষ পরিবর্তন করা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ আসছিল যে স্থানীয় ও মাঝারি কিছু নার্সিংহোম স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নিয়ে জালিয়াতি করছে।
নবান্নে তরফ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে, বড় হাসপাতাল ছাড়া অন্যান্য কোনও হাসপাতাল থেকে আর স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে কেমোথেরাপি নেওয়া যাবে না। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড এর মাধ্যমে রেডিয়েশন থেরাপি এবং নিউক্লিয়ার মেডিসিন থেরাপির জন্য ক্যান্সার চিকিৎসা পদ্ধতির হার সম্প্রতি নির্ধারণ করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য সাথীর অধীনে কেমোথেরাপির ওষুধ শুধুমাত্র সরকারি হাসপাতাল ও বিশেষ কিছু বেসরকারি হাসপাতালে অনকোলজি ইউনিট দ্বারা নির্ধারিত হবে। রেডিয়েশন অনকোলজি, সার্জিকাল অনকোলজি এবং মেডিকেল অনকোলজির সুবিধা রয়েছে এমন হাসপাতালই এই কাজ করতে পারবে।